পরিবেশ এর সাথে পরিবেশ বান্ধব ব্যবহার করতে হবে । যেমন - পরিবেশ দূষণ করা বা নোংরা করা থেকে বিড়ত থাকতে হবে, প্লাস্টিক এর ব্যবহার করা থেকে বিড়ত থাকতে হবে ইত্যাদি । পুষ্টিকর ও ভিটামিন খাবার এর মাধ্যমে স্বাস্থ্য সচেতনতা বজায় রাখতে হবে । যেমন - শাক-সবজি, ফল-মূল, ডিম-দুধ ইত্যাদি খাদ্য অভ্যাস করতে হবে।